1. multicare.net@gmail.com : আদালত বার্তা :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে এড.মোঃ কামরুল ইসলামের পক্ষে ঢাকা-২ আসনের নৌকার প্রচারণায় কামরুল-শাহীন এক মঞ্চে। - আদালত বার্তা
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ১১:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশিদের জন্য শ্রীলঙ্কায় প্রবেশে নতুন নিয়ম, ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর রোববার থেকে নতুন সূচিতে চলবে মেট্রোরেল জামিন হওয়ার পর এক ক্লিকেই আদেশ চলে যাবে কারাগারে: আইন উপদেষ্টা বিগত ১১৭ বছরের সব দলিল অনলাইনে যাচ্ছে, ভূমি মালিকদের করনীয়  এমপি-মন্ত্রীরা পালাননি, প্রমাণ ১২০ জনের গ্রেপ্তার উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে প্রচণ্ড গোলাগুলি; জনমনে আতঙ্ক মেট্রোরেল ১ ও ৫ উত্তর লাইনের কাজ দ্রুত শুরু করতে জাইকার আহ্বান মুঘল আমলে ঢাকার প্রবেশদ্বারে নির্মত দুর্গের ইতিহাস দেশের সব আদালতের অনলাইন কার্যতালিকা নিয়মিত হালনাগাদের নির্দেশ। মামলা চলাকালীন আপোষ-মীমাংসা করার আইনি প্রক্রিয়া

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে এড.মোঃ কামরুল ইসলামের পক্ষে ঢাকা-২ আসনের নৌকার প্রচারণায় কামরুল-শাহীন এক মঞ্চে।

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ২৮৩ বার পড়া হয়েছে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে এড.মোঃ কামরুল ইসলামের পক্ষে ঢাকা-২ আসনের নৌকার প্রচারণায় কামরুল-শাহীন এক মঞ্চে।

নিউজ ডেস্ক আদালত বার্তাঃ ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩। 

দীর্ঘদিনের ভেদাভেদ ভুলে ঢাকা-২ আসনের এমপি এড: কামরুল ইসলাম ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ দলের বৃহত্তর স্বার্থে এক মঞ্চে মিলিত হয়ে নিজেদের দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলেছেন। আজ শনিবার বিকেলে কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে নৌকার সমর্থনে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় দুই নেতা এক মঞ্চে উপবিষ্ট হয়ে নিজেদের দীর্ঘ দিনের দ্বন্দ্ব নিরসনের কথা জানিয়ে নৌকার পক্ষে কাজ করার ঘোঘনা দেন। এদিকে, দুই নেতার দ্বন্দ্বের কারনে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও ছিলেন দুই ভাগে বিভক্ত। অবশেষে তারা দলের বৃহত্তর স্বার্থে নিজেদের ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে যাওয়ায় নেতাকর্মীদের মাঝে স্বস্তি ফিরে আসে। জানা যায়, ২০১৮ সালের নির্বাচনে ঢাকা ২ আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন কামরুল ইসলাম ও শাহীন আহমেদ। কিন্তু আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান কামরুল ইসলাম। তিনি টানা ৩ বার এমপি নির্বাচিত হন। নির্বাচনের পরে দুই নেতার মাঝে বিরোধ দেখা দেখা দেয়। দুই মেরুতে অবস্থান নেন তারা। নেতাকর্মীরাও দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন কামরুল ইসলাম ও শাহীন আহমেদ। কিন্তু শেষমেষ এবারও নৌকা পান কামরুল ইসলাম। নৌকার মনোনয়ন না পেয়ে শাহীন আহমেদ ঢাকা-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। তবে তিনি মনোনয়নপত্র জমা দেননি। দ্বন্দ্ব ভুলে এক মঞ্চে মিলিত হওয়ার বিষয়ে শাহীন আহমেদ বলেন, আপনারা আমাকে সমর্থন করেছেন। আমি নৌকাকে সমর্থন করি। আমি শেখ হাসিনাকে সমর্থন করি। আমি আওয়ামী লীগ কে সমর্থন করি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে নৌকার পক্ষে কাজ করতে বলেছেন। আমার কর্মী সমর্থক সবাইকে ঢাকা-২ আসনে নৌকার পক্ষে কাজ করার আহবান জানাচ্ছি। কামরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ বড় একটি গনতান্ত্রিক দল। এখানে গ্রুপিং আছে, প্রতিযোগিতা আছে। কিন্তু দিন শেষে আমরা সবাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী, আমাদের সবার নেতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ ও নৌকার লোক। আমরা এক হয়ে নৌকার জন্য কাজ করবো।এই নির্বাচন অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং একটি নির্বাচন বিশ্ববাসী চেয়ে আছে আমাদের দিকে এই নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে এই কাজটি করতে হবে।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট