1. multicare.net@gmail.com : আদালত বার্তা :
সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম নিয়ে আসছে ফেসবুক পাসপোর্ট এ ট্রাভেল হিস্ট্রি বাড়াতে চাইলে কি কি করতে হবে হঠাৎ আলোচনায় ড. ইউনূসের ‘রিসেট বাটন’ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক কমবয়সীদের গ্রাস করছে ডিজিটাল ডিমেনশিয়া, মুক্তির উপায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইসলামি বক্তা গিয়াস উদ্দিন তাহেরীর গাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এবারের শীত নিয়ে বড় দুঃসংবাদ ভারত চিকিৎসা-আপৎকালীন ছাড়া বাংলাদেশিদের ভারতীয় ভিসা নয় গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার কোনো রাজনৈতিক দলের সরকার নয়। আমরা বিশ্বাস করি, তারা রাজনৈতিক ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করে গণতন্ত্রের চলার পথকে সুগম করবেন। বিশেষ পাহারায় মধ্যরাতে সীমান্ত অতিক্রম করেন ওবায়দুল কাদের

দ্বিতীয়বারের মতো নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আর্ডার্ন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২০
  • ৬২০ বার পড়া হয়েছে
নিউজিল্যান্ডের নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আর্ডার্ন।

করোনার পর নির্বাচনেও জেসিন্ডার বড় জয়। দ্বিতীয়বারের মতো নিউজিল্যান্ডের নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আর্ডার্ন। দেশটির সাধারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী দলের চেয়ে বিশাল ব্যবধানে জয় পেয়েছে তার দল লেবার পার্টি। দেশটির নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ইতোমধ্যেই ৭৭ শতাংশ ভোট গণনা শেষ হয়েছে। খবর বিবিসির।

প্রাথমিক ফলাফলে জেসিন্ডা আর্ডার্নের লেবার পার্টি ৪৯ শতাংশ ভোট পেয়েছে। যদিও এখনও এক চতুর্থাংশ ভোট গণনা বাকি রয়েছে। এদিকে, বিরোধী মধ্য-ডানপন্থি ন্যাশনাল পার্টি পেয়েছে ২৭ শতাংশ ভোট। অপরদিকে গ্রিন পার্টি পেয়েছে মাত্র ৮ শতাংশ ভোট। ফলে প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোকে এই নির্বাচনে পরাজয় মেনে নিতে হচ্ছে।

গত সেপ্টেম্বরেই এই ভোট হওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারির কারণে তা এক মাস পিছিয়ে দেওয়া হয়। নির্বাচনের আগেই বেশির ভাগ জনমত জরিপ ইঙ্গিত দিয়েছিল যে, দক্ষতার সঙ্গে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সক্ষম হওয়া প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আর্ডার্নই দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় বসতে যাচ্ছেন।

স্থানীয় সময় শনিবার সকাল ৯টায় ভোট শুরু হয়েছে এবং শেষ হয়েছে সন্ধ্যা ৭টায়। এর আগে গত ৩ অক্টোবর আগাম ভোট গ্রহণ হয়েছে। এতে ১০ লাখেরও বেশি মানুষ ভোট দিয়েছেন।

এদিকে, বর্তমান নির্বাচনী ব্যবস্থায় কোনো দলের পক্ষেই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন সম্ভব নয় বলে ধারণা করা হয়েছিল। ১৯৯৬ সালে দেশটিতে মিশ্র সদস্য আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (এমএমপি) ব্যবস্থা চালুর পর এখন পর্যন্ত কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি।

তবে এই ধারণা ভুল প্রমাণ করেছে জেসিন্ডা আর্ডার্নের দল লেবার পার্টি। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (এমএমপি) ব্যবস্থা চালুর পর এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আসন পেয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে দলটি। ফলে এবারই প্রথমবারের মতো একক দলের সরকার গঠন করতে পারবেন জেসিন্ডা আর্ডার্ন।

এদিকে, নির্বাচনে জয়ের পর উচ্ছ্বসিত জেসিন্ডা তার সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, প্রায় ৫০ বছর ধরে লেবার পার্টির প্রতি সমর্থন জানিয়ে আসছে নিউজিল্যান্ড। তিনি বলেন, আপনাদের এই সমর্থনকে আমরা ব্যর্থ হতে দেব না এবং আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে আমরা এমন একটি দলে পরিণত হব যা দেশের প্রতিটি জনগণের জন্য কাজ করবে।

নির্বাচনের আগে লেবার পার্টি সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আরও অর্থ প্রদান, জলবায়ুবান্ধব নীতি বাস্তবায়নের প্রতি জোর দিয়েছে। অপরদিকে অবকাঠামোগত বিনিয়োগ বৃদ্ধি, ঋণ মওকুফ এবং সাময়িক সময়ের জন্য কর হ্রাসের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ন্যাশনাল পার্টি।

লেবার পার্টির এই বিশাল জয়ের খবরে জেসিন্ডা আর্ডার্নকে স্বাগত জানিয়েছেন ন্যাশনাল পার্টির নেতা জুডিথ কলিন্স। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, আবারও লেবার পার্টির শক্ত বিরোধী হিসেবে লড়বে তার দল। তিনি বলেন, চোখের পলকেই তিন বছর কেটে যাবে। পরবর্তী নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, আমরা আবারও ফিরে আসব।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট
error: Content is protected !!