বাজারে ইলিশের সরবরাহ বৃদ্ধি পেলেও দাম কমেনি
নিউজ ডেস্ক আদালত বার্তা :, ৪ আগস্ট, ২০২৩
বাজারে ইলিশের সরবরাহ বৃদ্ধি পেলেও দাম কমেনি
বাজারে ইলিশের সরবরাহ বৃদ্ধি পেলেও দাম কমেনি। দাম আগেরমত আছে। উর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে ডাল, চাল, আলু, পেঁয়াজ, রসুন সহঅন্যান্য পণ্যের। শুক্রবার শহরের বাজার গুলো সরজমিনে ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
১ আগস্ট থেকে বাজারে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে সরকার। তারপরও বাজারে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে প্রায় প্রতিটি দোকানে। আগে কেনা খোলা সয়াবিন তেল আরও এক মাস বাজারে পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হয় ১৮০ টাকা। ১৭৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় খোলা সয়াবিন তেল। প্রতি কেজি সুপার পাম তেল বিক্রি ১৪০ টাকা । ১৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাম তেল।
বাজারে ইলিশের সরবরাহ বৃদ্ধি পেলেও দাম কমেনি। আরও কয়েক দিন না গেলে ইলিশের দাম কমবেনা বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি বড় ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৫শ’ টাকা থেকে ১৬শ’ টাকা। ৯শ’ টাকা থেকে ১১শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় মাঝারি সাইজের ইলিশ মাছ। প্রতি কেজি জাটকা ইলিশ মাছ বিক্রি হয় ৪শ’ টাকা থেকে ৫শ’ টাকা । প্রতি কেজি রুই-কাতলা মাছ বিক্রি হয় ২২০ টাকা থেকে ৩৮০ টাকা । ২০০ থেকে ২৫০ টাকা কেজি বিক্রি মৃগেল মাছ। প্রতি কেজি সিলবার্কাপ মাছ বিক্রি হয় ১৬০ টাকা থেকে ২২০ টাকা । ২৮০ টাকা থেকে ৪০০টাকা কেজি বিক্রি হয় শিং মাছ। প্রতি কেজি কই মাছ বিক্রি হয় ১৮০ টাকা থেকে ২২০ টাকা। প্রতি কেজি পাঙ্গশ মাছ বিক্রি ১৭০ টাকা থেকে ২০০ টাকা। প্রতি কেজি তেলাপিয়া মাছ বিক্রি হয় ১৮০ টাকা থেকে ২২০ টাকা । সাড়ে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাবদা মাছ।
বাজারে দাম অপরিবর্তিত আছে সবজির। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয় ৫০ টাকা। ১৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় টমেটো। প্রতি কেজি উচ্ছে বিক্রি হয় ৫০ টাকা ৫০ টাকা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বরবটি। ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ওল। প্রতি কেজি পটল বিক্রি হয় ২০ টাকা। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কুমড়া। প্রতি কেজি ঝিঙে ও কুশি বিক্রি হয় ৩০ টাকা কেজি। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ধেড়স। প্রতি কেজি পুই শাক বিক্রি হয় ২০ টাকা থেকে ২৫ টাকা। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কচুর লতি। প্রতি কেজি কচুর মুখি বিক্রি হয় ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকা কেজি। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পেঁপে। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কাঁকরোল।
বাজারে পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ আলুর দাম আগের মত আছে। প্রতি কেজি কাচা মরিচবিক্রি হয় ১৬০ টাকা কেজি। ২২০ টাক কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত রসুন। প্রতি কেজি দেশি রসুন বিক্রি হয় ২০০ টাকা থেকে ২২০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় দেশি পেঁয়াজ। প্রতি কেজি আমদানিকৃত পেঁয়াজ বিক্রি হয় ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি। ৩৮ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় প্রতি কেজি আলু।
বাজারে ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে চাল। প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ৪৮ টাকা থেকে ৫০ টাকা। ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি বিআর ৪৯-চাল বিক্রি হয় ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা। ৪৮ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-১০ চাল বিক্রি । প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয় ৫৪ টাকা থেকে ৫৬ টাকা। ৬৬ টাকা থেকে ৬৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাংলামতি চাল।
বাজারে ডালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ১শ’৩০ টাকা। ১শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মুসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৯০ টাকা। ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১শ’ টাকা থেকে ১শ’৩০ টাকা। ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলাইয়ের ডাল।