1. multicare.net@gmail.com : আদালত বার্তা :
শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:১৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক কমবয়সীদের গ্রাস করছে ডিজিটাল ডিমেনশিয়া, মুক্তির উপায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইসলামি বক্তা গিয়াস উদ্দিন তাহেরীর গাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এবারের শীত নিয়ে বড় দুঃসংবাদ ভারত চিকিৎসা-আপৎকালীন ছাড়া বাংলাদেশিদের ভারতীয় ভিসা নয় গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার কোনো রাজনৈতিক দলের সরকার নয়। আমরা বিশ্বাস করি, তারা রাজনৈতিক ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করে গণতন্ত্রের চলার পথকে সুগম করবেন। বিশেষ পাহারায় মধ্যরাতে সীমান্ত অতিক্রম করেন ওবায়দুল কাদের শাহজালাল বিমানবন্দরের আশপাশ কাল থেকে ‘নীরব এলাকা যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার কাজ শেষে নির্বাচন: ড. ইউনূস পাল্টে যাচ্ছে চিত্র ২ কোটি যাত্রী ব্যবহার করবে শাহজালাল বিমানবন্দর

যারা ভ্রমণ পিপাসু তাদের বেঁচে থাকতে এই ৭ শহরে জীবনে একবার হলেও যাওয়া উচিত।

এডভোকেট মোহাম্মদ এনামুল হক
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০২৪
  • ৯২ বার পড়া হয়েছে

যারা ভ্রমণ পিপাসু তাদের বেঁচে থাকতে এই ৭ শহরে জীবনে একবার হলেও যাওয়া উচিত।

এডভোকেট মোহাম্মদ এনামুল হক, আদালত বার্তাঃ১৫ মার্চ ২০২৪।

সিএনবিসির নির্বাচিত সেরা ৫০ জন ভ্রমণ বিশেষজ্ঞ ও পর্যটকের মতে জীবনে সম্পূর্ণ সার্থকতা পেতে পৃথিবীর কিছু শহরে বেঁচে থাকতে একবার হলেও যাওয়া উচিত।

জীবন সুন্দর। আর এই বেঁচে থাকার সৌন্দর্য উপভোগ করতে ভ্রমণের কোনো বিকল্প নেই। পৃথিবীর প্রতিটি দেশ, সে দেশের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য, মানুষের জীবন—এ সবকিছুই অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়। ভ্রমণ করলে আমাদের চেনা পৃথিবীকে নতুন নতুন দৃষ্টিতে দেখার চোখ খুলে যায়। মানুষের মনের সংকীর্ণতা আর আত্মকেন্দ্রিক যাপনের মানসিকতার পরিবর্তন হয় ভ্রমণের মাধ্যমে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, কোথায় যাবেন ভ্রমণ করতে? ঘরের বাইরে দুই পা ফেলিয়া আর সেই সঙ্গে দেশের বাইরেও যে যতটুকু সুযোগ পাচ্ছেন, ঘুরে বেড়ানো তো হচ্ছেই অহরহ।বিশ্বের সেরা পর্যটক আর ভ্রমণ বিশেষজ্ঞদের সুচিন্তিত মতামত নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত সংবাদ সংস্থা সিএনবিসি একটি চমকপ্রদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এখানে ৫০ জন বিশিষ্ট পর্যটকের মতামত অনুযায়ী পৃথিবীর যে শহরগুলোতে জীবনে একবার হলেও যাওয়া উচিত, তার এক তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। জেনে নেওয়া যাক তবে এ শহরগুলোর নাম আর কেনই বা এ নামগুলো এসেছে তালিকার শীর্ষে।

১. প্যারিস, ফ্রান্স

সবচেয়ে বেশিবার নাম এসেছে প্যারিসের। সিটি অব লাইটস নামে খ্যাত এই শহর মানেই আইফেল টাওয়ার নয়। এখানকার পরিবেশ, সংস্কৃতি আর সামগ্রিক রোমান্টিক ভাইব একদম আলাদা। শহরজুড়ে ক্রেপেস, ক্রোয়াসো আর কফির সুগন্ধে ভরপুর ক্যাফে তো আছেই। আর ফ্যাশনিস্তাদের স্বপ্নপুরী প্যারিসে আছে এক্সক্লুসিভ সব বুটিক আর ফ্যাশন-স্ট্রিট।

২. রোম, ইতালি

চিরন্তন আবেদনের এই রোম শহরের সুপ্রাচীন ইতিহাস আর কিংবদন্তিসম পুরাকীর্তি ছাড়াও এখানে আছে অনেক কিছু। ভ্যাটিক্যান বা সিস্টিন চ্যাপেল ঘুরে দেখা শেষে মনে হবে ইতালিয়ান ঐতিহ্যবাহী পিৎজারিয়া- গুলো যেন কাছে ডাকছে। পিৎজার মজা নিয়ে আবার চলে যাওয়া যায় মাটির নিচের শহরে। রোমের নিচে রয়েছে তিনটি প্রাচীন শহরের ধ্বংসাবশেষ।

৩. নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র

মার্কিন মুলুকের সবচেয়ে ঘটনাবহুল আর ব্যস্ত শহর নিউইয়র্ক। এখানে রয়েছে নিজস্ব বৈশিষ্ট্যপূর্ণ পিৎজা, ব্যাগেল, চিজকেক। কোনো না কোনো অনুষ্ঠান আর হইহুল্লোড় চলতেই থাকে নিউইয়র্কে। স্ট্যাচু অব লিবার্টি তো দেখতেই হবে। ৯/১১ মিউজিয়ামেও ঢুঁ মারা যায়। আর বইতে পড়া এমপায়ার্স স্টেট বিল্ডিং ও টাইমস স্কোয়ারও থাকবে তালিকায়। আর ফ্যাশন সচেতন মানুষ এখানকার মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টস মিস করবেন না যেখানে মেট গালা আয়োজিত হয়।

৪. কেপটাউন, দক্ষিণ আফ্রিকা

একটু অ্যাডভেঞ্চার আর থ্রিল ভালোবাসেন যাঁরা, তাঁদের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউন সেরা। পাহাড় থেকে পাহাড়ে ঝুলে হ্যাং গ্লাইডিং করা যায়। চ্যাপম্যান শৃঙ্গে গাড়ি চালানো যায় সরু পথ ধরে। আবার পাহাড়ের একেবারে প্রান্তে কোনো ভিলায় থাকা যায়। কেপ গুড হোপ ন্যাশনাল পার্কে গেলে এ শহরের সৌন্দর্য সবচেয়ে ভালো বোঝা যায়। কায়াক নৌকায়ও ঘোরা যায় এখানে।

৫. রিও ডি জেনিরো, ব্রাজিল

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, কসমোপলিটন গ্ল্যামার আর বৈচিত্র্যময় সব সুস্বাদু খাবারের পসরা নিয়ে রিও ডি জেনিরো সেরা শহরের তালিকায় উঠে এসেছে। সমুদ্রসৈকতের হলিডে আমেজ তো আছেই। আর রাতের রিও ডি জেনিরো মানে আরেক জাদু। বিশ্বের সবচেয়ে বড় মারাকানা স্টেডিয়ামটিও দেখার মতো। ভালো কথা হচ্ছে এখানে তুলনামূলকভাবে খরচ কম।

৬. টোকিও, জাপান

কসপ্লে ফ্যাশন, ভবিষ্যৎকামী প্রযুক্তি আর বৌদ্ধ মন্দিরের এক অনন্য সমন্বয় টোকিও। এই বর্ণিল শহরে রয়েছে বহু দেখার মতো জিনিস। ২০৮০ ফিট উঁচু টোকিও স্কাইট্রি দিয়ে শুরু করবেন, নাকি সেনসোজি মন্দির—সে আপনার ইচ্ছা। ঐতিহ্যবাহী সুশি বা চায়ের আয়োজনে অংশ নিতে পারেন এখানে।

৭. ইস্তাম্বুল, তুর্কিয়ে

হাজিয়া সোফিয়ার মতো কিংবদন্তি স্থাপনা, অটোমান খাদ্য সংস্কৃতি আর ৪০০০ দোকানের ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড বাজারের মতো আকর্ষণ রয়েছে এখানে।তথ্যসূত্র: সিএনবিসি

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট
error: Content is protected !!