1. multicare.net@gmail.com : আদালত বার্তা :
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০৫:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করে নতুন অধ্যাদেশ জারি রাষ্ট্রপতির। দুর্নীতির অভিযোগে ১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার সরকারি প্রটোকলে বড় পরিবর্তন: উচ্চপদস্থ নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের বিতর্কিত বিধান বাতিল সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় নষ্ট না করে, যেভাবে টাকা আয় করবেন নিজের পারসোনালিটি নিজেকে ধরে রাখতে হবে তার জন্য দুইটা জিনিস মনে রাখবেন একটা মাএ সন্তান, খুব যত্ন করে বড় করেছি —কক্সবাজারে নিখোঁজ  অরিএর  বাবা।  ফেসবুকে মনিটাইজেশন চালু করবেন কীভাবে, জানুন ধাপে ধাপে। মধ্যবিত্তদের জীবন চক্র আত্মত্যাগে গড়া এক অদৃশ্য যুদ্ধ! জীবন একটি চলমান যুদ্ধক্ষেত্র, যেখানে প্রতিনিয়ত লড়াই করতে হয় টিকে থাকার জন্য কেন HSC শেষে বিদেশে উচ্চশিক্ষা শুরু করা উচিত? 

সংবিধান সংশোধন হবে নাকি পুনর্লিখন, সর্বশেষ যা জানা গেল

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে

সংবিধান সংশোধন হবে নাকি পুনর্লিখন, সর্বশেষ যা জানা গেল
নিউজ ডেস্ক আদালত বার্তাঃ ০৩, নভেম্বর

সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. আলী রিয়াজ বলেছেন, সংবিধান সংশোধন হবে নাকি পুনর্লিখন হবে, সে বিষয়ে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে সুপারিশ করা হবে।

রোববার (৩ নভেম্বর) বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে সংবিধান সংস্কার বিষয়ক এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা বলেন।

ড. আলী রিয়াজ এসময় বলেন, যেসব ব্যক্তি, সংগঠন, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান বা দল জুলাই-আগস্টের হত্যাকাণ্ডে যুক্ত থেকেছে, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে হত্যাকাণ্ড ও নিপীড়নকে সমর্থন করেছে, ফ্যাসিবাদী কার্যক্রমকে বৈধতা প্রদানে সাহায্য করেছে, কমিশন তাদেরকে সংস্কার প্রস্তাবের সুপারিশ তৈরিতে যুক্ত না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, কমিশন বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে আলোচনা করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর লিখিত মতামত নিবে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করবে না।
ড. আলী রিয়াজ বলেন, ‘সংবিধানে থাকুক বা না থাকুক, নিঃসন্দেহে জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের পেছনে ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসন আছে। সেটা তো নিঃসন্দেহে ডকুমেন্টেড হতে হবে। এর বাইরে গিয়ে বা এই ইতিহাসকে পাশ কাটিয়ে আমরা জাতি হিসেবে কিছুই করতে পারব না। আমি মনে করি চব্বিশের গণমানুষের বিপ্লবকে ইতিহাসে লিপিবদ্ধ করা শুধু জরুরিই নয়, অনিবার্যও বটে।’
এসময় সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান সাংবিধানিক সংস্কারের ৭টি উদ্দেশ্য জানান। এসবের মধ্যে আছে- দীর্ঘ সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রতিশ্রুত উদ্দেশ্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার এবং ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আলোকে বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা; ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে প্রকাশিত অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জনআকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটানো; রাজনীতি এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় সর্বস্তরে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের ব্যবস্থা। এছাড়াও ভবিষ্যতে যে কোনো ধরনের ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থার উত্থান রোধ; রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গ- নির্বাহী বিভাগ, আইনসভা এবং বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ ও ক্ষমতার ভারসাম্য; রাষ্ট্র ক্ষমতা ও প্রতিষ্ঠানসমূহের বিকেন্দ্রীকরণ ও পর্যাপ্ত ক্ষমতায়ন; রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক এবং আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যকর স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ হবে সংবিধান সংস্কারের উদ্দেশ্য।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট