1. multicare.net@gmail.com : আদালত বার্তা :
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সাকরাইন বা পৌষ সংক্রান্তি বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটি উৎসব সংসদ হবে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট, মোট আসন ৫০৫ সংবাদ সম্মেলনে জেনারেল দ্বিবেদী পাঁচ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন ভারত ও বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ডিএমপি কমিশনার থানায় জিডি করার এক ঘণ্টার মধ্যে প্রাথমিক তদন্ত করতে হবে শক্তিশালী গণমাধ্যম গড়তে সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন: কামাল আহমেদ দুদকের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো সাবেক এমপি হেনরীকে অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে না: হাইকোর্ট ৫ কূটনৈতিক কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার, দেশে ফেরার নির্দেশ ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব সীমান্তে বেড়া নির্মাণে বাংলাদেশের সহযোগিতা আশা করে ভারত: প্রণয় ভার্মা আদিবাসী’ শব্দ বাতিলের দাবিতে এনসিটিবি ঘেরাও

সাহিত্যে নোবেল প্রাপ্তি, প্রত্যাখান ও প্রত্যাহার বিতর্কের তালিকায় যেসব সাহিত্যিকরা

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২০
  • ৬৭৮ বার পড়া হয়েছে

জেমস জয়েসকে বলা হয় লেখকদের লেখক। তিনি ট্রিনকোয়ান লেকচারে প্রথম বলেন, সাহিত্য কি খেলাধুলা যে প্রতিযোগিতা হয়, এরপর ট্রফি তুলে দেওয়া হবে বিজয়ীর হাতে? এই পুরস্কার তুলে দেওয়ার সংস্কৃতিও উচ্চমন্য ও হীনমন্যকুলের জন্ম দেয়। যাকে বলে এলিটিজম।

তিনি নোবেল পুরস্কার পাননি। পাননি লিও তলস্তয়, জোসেফ কনরাড বা হেনরি জেমস, মার্সেল প্রুস্ত, পল ভ্যালেরি, মিলান কুন্ডেরাসহ অসংখ্য সাহিত্যিক। আবার এমন অনেকে পেয়েছেন নোবেল যাদের এখন আর কেউ চেনেই না।হেনরিক শিয়েঙ্কেভিচ, রুদলফ ইউকেন, এলভিন্দ জনসন, জয়েস হ্যারিহননি।

নোবেল সাহিত্য পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেছিলেন জ্যাঁ পল সার্ত্রে অন্যজন বরিস পাস্তের্নাক। আর বব ডিলানও প্রথমে নিতে চাননি। বেকায়দায় পড়েছিলেন নোবেল কমিটি। পরে অবশ্য বব ডিলান পুরস্কারটা নেন।

লকডাউনের পর ভক্সওয়াগন চালু করেছে ইউরোপের বড় কারখানাটি ≣ [১] মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা ছড়িয়ে দিতে গড়ে তোলা হয়েছে ‘বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর’ ≣ সেনাবাহিনীর পেনশন সেবা সহজতর হলো

১৯৬৪ সালের ১৪ অক্টোবর সার্ত্রে নোবেল কমিটির কাছে এক চিঠিতে লেখেন,আমি আজই জানতে পেরেছি, কোনো কোনো সূত্র অনুসারে আমি এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেতে পারি। শুধু ১৯৬৪ সালে নয়, এর পরে কোনো সময়েই এই সম্মান আমার কাঙ্খিত নয়।

গতবছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন অস্ট্রিয়ান লেখক পিটার হ্যান্ড। পিটার হ্যান্ডকে নব্বই দশকে বসনিয়া যুদ্ধে সার্বদের সমর্থন দিয়েছিলেন। ২০০৬ সালে পিটার হ্যান্ডকে সার্বিয়ার নৃশংসতার বিষয়টি অস্বীকার করেছিলেন এবং সার্বিয়ার ভাগ্যকে ইহুদিদের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন।

১৯২০ সালে সাহিত্যে নোবেল পেয়েছিলেন ন্যুট হামসুন। ২৫ বছর পর আডলফ হিটলারের মৃত্যুতে শোকবার্তা লিখেছিলেন, “হিটলার ছিলেন মানবজাতির যোদ্ধা। পরে তার পুরস্কার প্রত্যাহার করে নেয় নোবেল কমিটি। সূত্র : পলিটিকো

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট