1. multicare.net@gmail.com : আদালত বার্তা :
বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চলে গেলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপিকা মাহফুজা খানম। পড়া মুখস্থ করতে সমস্যা? জাপানিদের ৭টি ট্রিক শিখে ফেলুন আজই সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের জামিন ও মামলা বাতিল আবেদনের শুনানিতে আসামিপক্ষের ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: দুই পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল জিরো ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল আইনত দণ্ডনীয়: জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলায় বাদীর উপস্থিতি চেয়ে সমন জারি দুবাই থেকে শিখে শুরু করেন জমি ছাড়াই চাষবাস, বছরে আয় ৭০ লাখ টাকা সরকারি খাস জমি লিজ নিতে চান? জেনে নিন আবেদন পদ্ধতি, সময় ও খরচ জানা গেল সাংবাদিক তুহিন হত্যার কারণ  সুপ্রিম কোর্টের হাতে একক ক্ষমতা গেলে এখানেও দানবের সৃষ্টি হবে’

মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর হতে অপারগতা প্রকাশ এহসানুল হক সমাজীর

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪
  • ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর হতে অপারগতা প্রকাশ এহসানুল হক সমাজীর
নিউজ ডেস্ক আদালত বার্তাঃ ২৯ আগস্ট, ২০২৪এহসানুল হক সমাজীর ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে কাজে যোগ দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন সিনিয়র আইনজীবী ও সাবেক মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর এহসানুল হক সমাজী। গত ২৭ আগস্ট তাকে এ পদে নিয়োগ দেয় সলিসিটর অফিস।
ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তিনি পাবলিক প্রসিকিউটর পদে যোগদানে অপারগতা জানিয়েছেন
গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দুই বছর তিনি পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

এর আগে গত ২৭ আগস্ট আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ সলিসিটর মাহরুফ হোসাইন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে সমাজীকে মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

এহসানুল হক সমাজী একজন স্বনামধন্য ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। তিনি বাংলাদেশের ফৌজদারি কার্যবিধির (সিআরপিসি) কোড, ইউএনডিপি বাংলাদেশের সংশোধনী সংক্রান্ত কাগজ তৈরির জন্য জাতীয় পরামর্শদাতা ছিলেন।

সমাজী ২০০৭-২০০৯ মেয়াদে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ঢাকার মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর এবং বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তার মেয়াদে তিনি রাষ্ট্র/প্রসিকিউশনের প্রতিনিধিত্ব করেন এবং ফৌজদারি আদালতে সমস্ত মামলা পরিচালনা করেন।

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালের এলএলবি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৮৬ সালের ৩০ অক্টোবর একজন আইনজীবী হিসাবে তালিকাভুক্ত হন। ওই বছরের ৪ নভেম্বর তিনি ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্যপদ লাভ করেন। ১৯৮৮ সালের ৭ এপ্রিল বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯২ সালের ২১ জানুয়ারি তিনি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সদস্যপদ লাভ করেন।
এহসানুল হক সমাজী কিছু চাঞ্চল্যকর মামলাসহ অসংখ্য ফৌজদারি মামলা পরিচালনা করেছেন। তিনি একজন ক্রিমিনাল প্র্যাকটিশনার হিসাবে অনুশীলন করতে উৎসাহিত বোধ করেন। তিনি অনেক প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির লিগ্যাল অ্যাডভাইজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির পার্ট-টাইম ফ্যাকাল্টি ছিলেন এবং ২০১৮ সাল পর্যন্ত ট্রায়াল এবং অ্যাডভোকেসি দক্ষতা শেখান। বর্তমানে তিনি দায়রা আদালত/বিশেষ জজ আদালত/ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন অনেক মামলায় সুনামের সাথে লড়াই করছেন।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট