1. multicare.net@gmail.com : আদালত বার্তা :
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ০৬:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত কর্মক্ষেত্র হোক পবিত্র অঙ্গন বিদায়টা হোক সম্মানের।  ইরানজুড়ে বিজয় উৎসব মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতির কথা জানিয়েছে ইসরাইল। বিএনপির করা একটি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য  সাবেক সিইসি নুরুল  হুদার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট। কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত ও বাহরাইন সাময়িকভাবে তাদের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশের সকল ফ্লাইট বাতিল।  দক্ষতা সব যুগেরই বড় সম্পদ।যে মানুষ দক্ষ, সে কখনোই পিছিয়ে পড়ে না। রাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতির পরিবর্তে স্পিকারের শপথ পড়ানো সংক্রান্ত পঞ্চদশ সংশোধনীর বিধান প্রশ্নে রুলের শুনানি আগামী ৭ জুলাই। আজ ঐতিহাসিক পলাশীর যুদ্ধের ২৬৮ বছর. হারানো বা অতিরিক্ত সিমের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করবেন কি ভাবে?

মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর হতে অপারগতা প্রকাশ এহসানুল হক সমাজীর

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪
  • ১০৭ বার পড়া হয়েছে

মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর হতে অপারগতা প্রকাশ এহসানুল হক সমাজীর
নিউজ ডেস্ক আদালত বার্তাঃ ২৯ আগস্ট, ২০২৪এহসানুল হক সমাজীর ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে কাজে যোগ দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন সিনিয়র আইনজীবী ও সাবেক মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর এহসানুল হক সমাজী। গত ২৭ আগস্ট তাকে এ পদে নিয়োগ দেয় সলিসিটর অফিস।
ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তিনি পাবলিক প্রসিকিউটর পদে যোগদানে অপারগতা জানিয়েছেন
গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দুই বছর তিনি পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

এর আগে গত ২৭ আগস্ট আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ সলিসিটর মাহরুফ হোসাইন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে সমাজীকে মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

এহসানুল হক সমাজী একজন স্বনামধন্য ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। তিনি বাংলাদেশের ফৌজদারি কার্যবিধির (সিআরপিসি) কোড, ইউএনডিপি বাংলাদেশের সংশোধনী সংক্রান্ত কাগজ তৈরির জন্য জাতীয় পরামর্শদাতা ছিলেন।

সমাজী ২০০৭-২০০৯ মেয়াদে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ঢাকার মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর এবং বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তার মেয়াদে তিনি রাষ্ট্র/প্রসিকিউশনের প্রতিনিধিত্ব করেন এবং ফৌজদারি আদালতে সমস্ত মামলা পরিচালনা করেন।

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালের এলএলবি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৮৬ সালের ৩০ অক্টোবর একজন আইনজীবী হিসাবে তালিকাভুক্ত হন। ওই বছরের ৪ নভেম্বর তিনি ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্যপদ লাভ করেন। ১৯৮৮ সালের ৭ এপ্রিল বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯২ সালের ২১ জানুয়ারি তিনি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সদস্যপদ লাভ করেন।
এহসানুল হক সমাজী কিছু চাঞ্চল্যকর মামলাসহ অসংখ্য ফৌজদারি মামলা পরিচালনা করেছেন। তিনি একজন ক্রিমিনাল প্র্যাকটিশনার হিসাবে অনুশীলন করতে উৎসাহিত বোধ করেন। তিনি অনেক প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির লিগ্যাল অ্যাডভাইজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির পার্ট-টাইম ফ্যাকাল্টি ছিলেন এবং ২০১৮ সাল পর্যন্ত ট্রায়াল এবং অ্যাডভোকেসি দক্ষতা শেখান। বর্তমানে তিনি দায়রা আদালত/বিশেষ জজ আদালত/ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন অনেক মামলায় সুনামের সাথে লড়াই করছেন।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট