এমপি-মন্ত্রীরা পালাননি, প্রমাণ ১২০ জনের গ্রেপ্তার
নিউজ ডেস্ক আদালত বার্তাঃ ১১ অক্টোবর ২০২৫
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক অভূতপূর্ব ও নজিরবিহীন ঘটনা ঘটেছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর, এ পর্যন্ত ১২০ জন সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি), মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। Governance for Democratic Governance (Goods) নামক একটি সংস্থার প্রকাশিত সচিত্র প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। দেশের ইতিহাসে এত বিপুল সংখ্যক জনপ্রতিনিধিকে একযোগে গ্রেপ্তারের ঘটনা এটাই প্রথম, যা রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
সরকার পরিবর্তনের পর থেকেই গুজব ছড়িয়েছিল যে, আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতাসহ অধিকাংশ এমপি-মন্ত্রী দেশত্যাগ করেছেন। তবে এই তালিকা সেই গুজবকে অনেকাংশে মিথ্যা প্রমাণ করেছে। আওয়ামী লীগের সমর্থকদের দাবি, দলের নেতাকর্মীরা দেশ ছেড়ে পালাননি। বরং দেশের মাটিতে থেকেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন এবং দেশের জন্য জীবন দিতেও প্রস্তুত। এই গণগ্রেপ্তারকে তারা এর প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করছেন।
গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রভাবশালী মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, দলের প্রবীণ নেতা এবং একাধিকবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য। নিচে গ্রেপ্তারকৃত ১২০ জনের সম্পূর্ণ তালিকা তুলে ধরা হলো:
গ্রেপ্তারকৃত সাবেক এমপি ও মন্ত্রীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা:
মি. এম. আব্দুল লতিফ (৭০), চট্টগ্রাম-১১
মি. মোহাম্মদ আলী (৭০), নোয়াখালী-৬
মিসেস আয়েশা ফেরদাউস (৬৪), নোয়াখালী-৬
মি. সালমান ফজলুর রহমান (৭৪), সাবেক বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা, ঢাকা-১
অ্যাডভোকেট আনিসুল হক (৬৯), সাবেক আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪
অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলক (৪৫), সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী, নাটোর-৩
বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট মো. শামসুল হক টুকু (৭৭), সাবেক ডেপুটি স্পিকার, পাবনা-১
বীর মুক্তিযোদ্ধা রমেশ চন্দ্র সেন (৮৫), সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী, ঠাকুরগাঁও-১
ডা. দীপু মনি, অ্যাডভোকেট (৬০), সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী, চাঁদপুর-৩
মি. আরিফ খান জয় (৫৩), সাবেক যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী, নেত্রকোনা-২
বীর মুক্তিযোদ্ধা আহমেদ হোসেন (৭০), নেত্রকোনা-৫
মি. আব্দুর রহমান বদি (৫৫), কক্সবাজার-৪
বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম (৭৪), সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬
বীর মুক্তিযোদ্ধা রাশেদ খান মেনন (৮২), সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী, বরিশাল-২
মি. এ. এস. এম. ফিরোজ (৭২), সাবেক চিফ হুইপ, পটুয়াখালী-২
মি. মো. সাদেক খান (৭১), ঢাকা-১৩
বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম দস্তগীর গাজী, বীর প্রতীক (৭৭), সাবেক বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী, নারায়ণগঞ্জ-১
বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. মো. আব্দুস সোবহান মিয়া (৬৮), মাদারীপুর-৩
বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসানুল হক ইনু (৭৮), সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী, কুষ্টিয়া-২
বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুনশি (৭৫), সাবেক বাণিজ্য মন্ত্রী, রংপুর-৪
হাজী মোহাম্মদ সেলিম (৬৭), ঢাকা-৭
মি. আনোয়ার হোসেন (৮১), সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী, পিরোজপুর-২ (অস্থায়ী জামিনে)
বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান খান (৭৪), সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী, মাদারীপুর-২
মি. মো. মাজহারুল ইসলাম (৪৮), ঠাকুরগাঁও-২
মি. এ. বি. এম. ফজলে করিম চৌধুরী (৭১), চট্টগ্রাম-৬
মি. মো. নায়েব আলী জোয়ার্দার (৬৮), ঝিনাইদহ-১ (অস্থায়ী জামিনে)
মি. মো. শাহে আলম (৬৬), বরিশাল-২
প্রফেসর ফরহাদ হোসেন (৫৩), সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী, মেহেরপুর-১
বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান নূর (৭৯), সাবেক সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী, নীলফামারী-২
অ্যাডভোকেট মো. মাহবুব আলী (৬৪), সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী, হবিগঞ্জ-৪
অ্যাডভোকেট মো. নূরুল ইসলাম সুজন (৭০), সাবেক রেলপথ মন্ত্রী, পঞ্চগড়-২
ইঞ্জি. এনামুল হক (৫৫), রাজশাহী-৪
মি. তানভীর ইমাম (৬৫), সিরাজগঞ্জ-৪
ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ (৪৯), কুষ্টিয়া-৪
মি. কাজী জাফরুল্লাহ (৭৮), ফরিদপুর-৪
মি. মো. শাহাবুদ্দিন (৭৮), সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী, মৌলভীবাজার-১ (অস্থায়ী জামিনে)
মি. মো. তাজুল ইসলাম (৬৯), সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী, কুমিল্লা-৯
মি. নসরুল হামিদ (৬০), সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী, ঢাকা-৩
মি. সাইফুজ্জামান চৌধুরী (৫৫), সাবেক ভূমিমন্ত্রী, চট্টগ্রাম-১৩
অ্যাডভোকেট মো. কামরুল ইসলাম (৬৭), সাবেক খাদ্যমন্ত্রী, ঢাকা-২
অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস (৬৬), মুন্সিগঞ্জ-৩
মি. ইকবাল হোসেন (৬১), গাজীপুর-৩
মি. আব্দুর রউফ (৭১), কুষ্টিয়া-৪
মি. মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী (৬৩), নোয়াখালী-৪
মি. আব্দুস সালাম মুর্শেদী (৬২), খুলনা-৪
মি. আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (৫৩), সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী, ভোলা-৪
মি. মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ (৫০), রাজশাহী-৪
মিসেস মাসুদা সিদ্দিকী روزী (৫৯), মহিলা আসন-৩৪
বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো. দবিরুল ইসলাম (৭৬), ঠাকুরগাঁও-২
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার (৭৫), সাবেক খাদ্যমন্ত্রী, নওগাঁ-১
সাবেক অধ্যক্ষ মো. আবুল কালাম আজাদ (৬৯), জামালপুর-৫
মি. সাবের হোসেন Chowdhury (৬৪), সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী, ঢাকা-৯ (অস্থায়ী জামিনে)
মি. মো. আসাদুজ্জামান আসাদ (৫৯), রাজশাহী-৩
বীর মুক্তিযোদ্ধা নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (৮০), সাবেক ভূমিমন্ত্রী, খুলনা-৫
মিসেস উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম (৫২), মহিলা আসন-১২
অ্যাডভোকেট মুহিবুর রহমান মানিক (৬৩), সুনামগঞ্জ-৫
অ্যাডভোকেট মো. সুহরাব উদ্দিন (৬৯), কিশোরগঞ্জ-২
বীর মুক্তিযোদ্ধা কৃষি বিজ্ঞানী ড. মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক (৭৫), সাবেক কৃষিমন্ত্রী, টাঙ্গাইল-১
লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান (৭৪), সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী, গোপালগঞ্জ-১
মি. মো. রাশিদুজ্জামান (৬৪), খুলনা-৬
বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল আহমেদ মজুমদার (৭৫), সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী, ঢাকা-১৫
মি. ইমরান আহমদ (৭৭), সাবেক প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী, সিলেট-৪
ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক (৪৬), হবিগঞ্জ-৪
অ্যাডভোকেট মো. জাকির হোসেন (৫৯), সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী, কুড়িগ্রাম-৪
বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী মোশাররফ হোসেন (৮৩), সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী, চট্টগ্রাম-১
বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ ডা. মো. আব্দুস শহীদ (৭৮), সাবেক কৃষিমন্ত্রী, মৌলভীবাজার-৪
অ্যাডভোকেট মো. শাহিদুজ্জামান সরকার (৭০), সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী, নওগাঁ-২
যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আর. এ. এম. ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী (৭০), সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩
বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট আমির হোসেন আমু (৮৪), সাবেক শিল্পমন্ত্রী, ঝালকাঠি-২
মি. মো. শাহাবুদ্দিন (৭৮), সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী, মৌলভীবাজার-১ (অস্থায়ী জামিনে – নম্বর ৩৬ ও ৭০ একই ব্যক্তি)
মি. মো. মোস্তফা কামাল (৭৮), সাবেক অর্থমন্ত্রী, কুমিল্লা-১০
মি. আ. ক. ম. বাহাউদ্দিন (৭২), কুমিল্লা-৬
অ্যাডভোকেট মো. কামরুল ইসলাম (৬৭), সাবেক খাদ্যমন্ত্রী, ঢাকা-২ (নম্বর ৪০ ও ৭৩ একই ব্যক্তি)
মি. মির্জা আজম (৬২), সাবেক বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী, জামালপুর-৩
ড. হাছান মাহমুদ (৬২), সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী, চট্টগ্রাম-৭
বীর মুক্তিযোদ্ধা আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক (৭৯), সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী, গাজীপুর-১
মি. আসাদুজ্জামান খান (৭৫), সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, ঢাকা-১২
মি. আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (৭৮), সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী, চট্টগ্রাম-৫
মি. ওবায়দুল কাদের (৭৩), সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী, নোয়াখালী-৫
মি. শফিকুর রহমান (৬৬), চাঁদপুর-৪
অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম (৫৬), ঢাকা-৪
অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক (৭১), সাবেক বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী, ঢাকা-১৩
মি. আব্দুর রহমান (৭০), ফরিদপুর-১
ড. মো. আব্দুস সোবহান গোলাপ (৬৮), মাদারীপুর-৩ (নম্বর ১৮ ও ৮৪ একই ব্যক্তি)
মি. আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম (৬৪), মাদারীপুর-৩
মি. পঙ্কজ নাথ (৫৯), বরিশাল-৪
মি. নিজাম উদ্দিন হাজারী (৫৮), ফেনী-২
মি. শামসুল হক চৌধুরী (৬৭), সাবেক হুইপ, চট্টগ্রাম-১২
মি. নুরুন্নবী চৌধুরী (৫৫), ভোলা-৩
প্রফেসর ডা. মো. আব্দুল আজিজ (৬২), সিরাজগঞ্জ-৩
মি. চায়ন ইসলাম (৬৪), সিরাজগঞ্জ-৬
বীর মুক্তিযোদ্ধা দীপংকর তালুকদার (৭৩), সাবেক পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী, রাঙ্গামাটি
অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল মজিদ খান (৭১), হবিগঞ্জ-২
মি. মো. ইয়াহিয়া চৌধুরী (৫১), সিলেট-২
মি. মো. সানোয়ার হোসেন (৫৫), টাঙ্গাইল-৫
মেজর জেনারেল (অব.) মো. সালাহ উদ্দিন মিয়াজী (৬৩), ঝিনাইদহ-৩ (অস্থায়ী জামিনে)
মি. এম. এ. মালেক (৭২), ঢাকা-২০
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আফতাব উদ্দিন সরকার (৭৫), নীলফামারী-১
মি. মো. আফজাল হোসেন (৬২), কিশোরগঞ্জ-৫
মি. মোরশেদ আলম (৭৫), নোয়াখালী-২
মি. মো. নবী নেওয়াজ (৫৯), ঝিনাইদহ-৩
মি. শাহ সারোয়ার কবির (৫৩), গাইবান্ধা-২
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. কাজী মনিরুল ইসলাম (৭৩), ঢাকা-৫
মি. জাফর আলম (৬৮), কক্সবাজার-১
অ্যাডভোকেট মো. আমিরুল আলম মিলন (৭২), বাগেরহাট-৪
মিসেস সালিনা ইসলাম (৪৯), মহিলা আসন
মিসেস শামীমা আক্তার খানম (৪৬), মহিলা আসন-২১
ফোক সিঙ্গার মমতাজ বেগম (৫১), মানিকগঞ্জ-২
মি. কাজিম উদ্দিন আহমেদ (৫৯), ময়মনসিংহ-১১
মিসেস বেগম জেবুন্নেসা আফরোজ (জেবুন্নেসা আফরোজ), বরিশাল-৫
মিসেস লায়লা পারভীন (৪৭), মহিলা আসন-১৩
মি. মো. রেজাউল করিম হিরা (৮৩), সাবেক ভূমিমন্ত্রী, জামালপুর-৫ (অস্থায়ী জামিনে)
মি. এ. কে. এম. সরওয়ার জাহান (৭২), কুষ্টিয়া-১
মি. মোহাম্মদ ফয়সাল (৫৪), মুন্সিগঞ্জ-৩
মিসেস সাবিনা আক্তার তুহিন (৪৬), মহিলা আসন-৩৫
মি. এ. এম. নাইমুর রহমান (৫১), মানিকগঞ্জ-১
মি. বি. এম. কবিরুল হক (৫৪), নড়াইল-১
মি. ফয়জুর রহমান (৫৯), ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫
মিসেস তামান্না নুসরাত বুবলী (৪১), মহিলা আসন-২৪
মি. বি.এম. মোজাম্মেল হক (৬৮), শরীয়তপুর-১
এই গণগ্রেপ্তার দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে
দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা। একদিকে এটিকে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হলেও, অন্যদিকে এর পেছনে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বলেও অনেকে মনে করছেন। তবে কারণ যাই হোক, দেশের ইতিহাসে এটি একটি অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।