1. multicare.net@gmail.com : আদালত বার্তা :
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০৩:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঐতিহাসিক চেতনা আর প্রজন্মের প্রেরণার অন্যান্য নাম মধুর ক্যান্টিন।  নতুন আইন অনুযায়ী, আপোষ বণ্টননামা দলিল ছাড়া উত্তরাধিকার সম্পত্তির নামজারি ও বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ শেখার কোনও বয়স নেই, এবং স্বপ্ন কখনও অবসর নেয় না। হাইকোর্টের আদেশে টিউলিপ সিদ্দিকের মামলা স্থগিত, আপিলের সিদ্ধান্ত দুদকের এনবিআরের দুই বিভাগে সচিব নিয়োগে আসছে নতুন নীতিমালা রাজসাক্ষী হিসেবে সহায়তার শর্তে আবদুল্লাহ আল মামুনকে ক্ষমা ট্রাইব্যুনালের এক সাথে কেন খাবেন?  পুরান ঢাকার বড় কাটরা  ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করে নতুন অধ্যাদেশ জারি রাষ্ট্রপতির। দুর্নীতির অভিযোগে ১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

বিএনপি আমলে নিয়োগ পাওয়া ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করা আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ২০৮ বার পড়া হয়েছে

বিএনপি আমলে নিয়োগ পাওয়া ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করা আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
মোহাম্মদ এনামুল হক আদালত বার্তাঃ ২২ জানুয়ারি ২০২৩।
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিয়োগ পাওয়া ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করে দেওয়া আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীসহ আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতির সই করা ২৯ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়।

চারদলীয় জোট সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার নিয়োগ পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত বাতিল করে গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর রায় দেন আপিল বিভাগ। সেদিন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বিভাগ এই রায় ঘোষণা করেন।

এর আগে ইসিতে ২০০৫ সালে ৩২০ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার নিয়োগ দলীয় বিবেচনায় হয়েছে বলে সমালোচনা হলেও তৎকালীন কমিশন এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। পরে ২০০৭ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে ইসিকে ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করে। ওই সময় এটিএম শামসুল হুদার কমিশন ৩২০ কর্মকর্তার যোগ্যতা মূল্যায়নে পরীক্ষা নেয়। এতে ৮৫ কর্মকর্তা পাস করতে না পারায় তাদের নিয়োগ বাতিল করা হয়। পরে ওই কর্মকর্তারা আদালতে গেলে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল আদালত ২০১০ সালে ১২ এপ্রিল তাদের পুনর্বহাল করতে বলেন। আদেশের পরদিন ১৩ মে ৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে ইসি।

আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ৪টি লিভ টু আপিল করলে ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল এর কার্যকারিতা স্থগিত করা হয়। এছাড়া আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানির জন্য পাঠানো হয়। এরপর শুনানি শেষে ২০১০ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশটি বাতিল করে রায় দেন সুপ্রিম কোর্ট। এরপর ২০১১ সালে পৃথক আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট