1. multicare.net@gmail.com : আদালত বার্তা :
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:২৬ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
বাংলাদেশ–ভারতের উদ্বেগ আমলে না নিয়েই কি তিব্বতে বাঁধ নির্মাণ করবে চীন? গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গতকাল মঙ্গলবার কিশোরগঞ্জ থানায় সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।  আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না’ সাকরাইন বা পৌষ সংক্রান্তি বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটি উৎসব সংসদ হবে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট, মোট আসন ৫০৫ সংবাদ সম্মেলনে জেনারেল দ্বিবেদী পাঁচ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন ভারত ও বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ডিএমপি কমিশনার থানায় জিডি করার এক ঘণ্টার মধ্যে প্রাথমিক তদন্ত করতে হবে শক্তিশালী গণমাধ্যম গড়তে সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন: কামাল আহমেদ দুদকের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো সাবেক এমপি হেনরীকে অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে না: হাইকোর্ট

ইতিহাসের পাতা হতে নেওয়া অজানা একটি স্মৃতি বিজড়িত ঘটনা হার্ডিঞ্জ ব্রিজ।

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৪ মে, ২০২৩
  • ১৩৬ বার পড়া হয়েছে
  • ইতিহাসের পাতা হতে নেওয়া অজানা একটি স্মৃতি বিজড়িত ঘটনা হার্ডিঞ্জ ব্রিজ।

ডেস্ক নিউজ আদালত বার্তা :৪ মে ২০২৩।

হার্ডিঞ্জ ব্রিজ রেল সেতুটি পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশি থেকে কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলা পর্যন্ত যুক্তকারী একটি রেলসেতু। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘ রেলসেতু হিসেবে পরিচিত।

১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে এই সেতু নির্মাণের সমীক্ষা শুরু হয়। ১৯১০-১১ খ্রিষ্টাব্দে পদ্মার দুই তীরে সেতু রক্ষার বাঁধ নির্মাণ হয়। ১৯১২ খ্রিষ্টাব্দে সেতুটির গাইড ব্যাংক নির্মাণের কাজ শুরু হয়। পাশাপাশি সেতুর গার্ডার নির্মাণের কাজ শুরু হয়। গার্ডার নির্মাণের জন্য কূপ খনন করা হয়। ২৪ হাজার শ্রমিক দীর্ঘ ৫ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ করেন। তৎকালীন অবিভক্ত ভারতের ভাইসরয় ছিলেন লর্ড হার্ডিঞ্জ। তার নামানুসারে সেতুটির নামকরণ করা হয় হার্ডিঞ্জ ব্রীজ। সেতুটির নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ৩ কোটি ৫১ লক্ষ ৩২ হাজার ১ শত ৬৪ টাকা। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৫ হাজার ৮ শত ফুট। ব্রিজটিতে ১৫টি স্প্যান আছে। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেতুটিতে বোমা ফেলা হলে ১২ নম্বর স্প্যানটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় পদ্মার ওপারের মানুষের সাথে এপারের মানুষের।

রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, তখন এগিয়ে আসে ভারত সরকার। ১৯৭২ সালে ভারতের সহায়তায় টেম্পোরারি সেতু চালু করা হয়, অন্য এলাকা থেকে একটা স্প্যান এনে । সিঙ্গেল লাইন চালু হয়েছিল । পরে ১৯৭৪ সালে ভারত থেকে নতুন ভাবে একটা স্প্যান এনে ভাল ভাবে ডাবল লাইন সেতু চালু করে হয়।

দুর্লভ এই ছবিটা স্বাধীনতার পর পর টেম্পোরারি ভাবে চালু হওয়ার চিত্র, লোকোমোটিভ হিসেবে ছিল ৬১১৪

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট