1. multicare.net@gmail.com : আদালত বার্তা :
টেকনাফ স্থলবন্দরে মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের প্রভাব - আদালত বার্তা
সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
দেড় মাস পর সুপ্রিম কোর্টে শুরু হচ্ছে নিয়মিত বিচারকাজ অনলাইনে জমির মালিকানা বের করার সহজ উপায় যেসব কাগজপত্র না থাকলে হারাতে পারেন আপনার জমির মালিকানা!সতর্ক করল নতুন ভূমি আইন বাংলাদেশিদের জন্য শ্রীলঙ্কায় প্রবেশে নতুন নিয়ম, ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর রোববার থেকে নতুন সূচিতে চলবে মেট্রোরেল জামিন হওয়ার পর এক ক্লিকেই আদেশ চলে যাবে কারাগারে: আইন উপদেষ্টা বিগত ১১৭ বছরের সব দলিল অনলাইনে যাচ্ছে, ভূমি মালিকদের করনীয়  এমপি-মন্ত্রীরা পালাননি, প্রমাণ ১২০ জনের গ্রেপ্তার উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে প্রচণ্ড গোলাগুলি; জনমনে আতঙ্ক মেট্রোরেল ১ ও ৫ উত্তর লাইনের কাজ দ্রুত শুরু করতে জাইকার আহ্বান

টেকনাফ স্থলবন্দরে মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের প্রভাব

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১৪৪ বার পড়া হয়েছে

টেকনাফ স্থলবন্দরে মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের প্রভাব
নিউজ ডেস্ক আদালত বার্তা : ১১ জানুয়ারি ২০২৫
টেকনাফ স্থলবন্দরে মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের প্রভাব
টেকনাফ স্থলবন্দর পরিদর্শন করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এইচএম শফিকুজ্জামান।
কক্সবাজারের টেকনাফে সীমান্ত বাণিজ্য সচল রাখতে সরকার বদ্ধপরিকর বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এইচএম শফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলমান যুদ্ধের প্রভাবে টেকনাফ স্থলবন্দর অচল হয়ে পড়েছে।

শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকালে টেকনাফ স্থলবন্দর পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন তিনি। পরিদর্শনকালে সচিব এইচএম শফিকুজ্জামান শ্রম আইন অধিকারের বিষয় নিয়ে স্থলবন্দরের শ্রমিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
তিনি আরও বলেন, মিয়ানমারের যুদ্ধ দেশটির অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। আশা করা যায়, স্থলবন্দরের অন্ধকার কেটে যাবে। দ্রুতই আলোর মুখ দেখা যাবে। কারণ দুই দেশে পণ্যের চাহিদা থাকায় আবারও সীমান্ত বাণিজ্য পুরোদমে চালু হবে। সরকার এ ব্যাপারে বসে না থেকে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

এসময় টেকনাফ স্থলবন্দরে উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সবুর হোসেন, যুগ্ম সচিব মাসুকুর রহমান, টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন, বন্দরের ব্যবস্থাপক জসিম উদ্দিন, ম্যানেজার আনোয়ার হোসেন, আমদানিকারক এনামুল হাসান, শ্রমিক নেতা আলী আজগর মাঝি প্রমুখ।

শ্রমিকদের উদ্দেশে এইচএম শফিকুজ্জামান বলেন, এখানে অনেক সমস্যা আছে। তার মধ্যে পরিবহন খাত অন্যতম। এখন পথে পথে চাঁদাবাজি। স্থানীয় পর্যায়েও চাঁদাবাজি। এসব বন্ধের সময় এসেছে। তাই সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। কেননা সরকার পতনের আগে এক সরকার ছিল, এখন নতুন এক বাংলাদেশ। দেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আমরা চাই সব বৈষম্য দূর হোক। এটার কারণে আমি এখানে এসেছি। এই স্থলবন্দরে কোনোভাবেই যাতে শ্রম আইন লঙ্ঘন না হয় তার দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।

তিনি আরও বলেন, শ্রমিকরা যাতে তাদের ন্যায্য অধিকার পায়, তা নিশ্চিত করা জরুরি। বিশেষ করে, স্থলবন্দরে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় শ্রমিকরা হতাহতের শিকার হয়। আমরা তাদের সহায়তা করতে চাই। সেক্ষেত্রে কিছু নিয়মকানুন আছে। এগুলো ফলো করতে হবে। বন্দরে বাংলাদেশি শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। এদের সবার একটা ডেটাবেজ করা হবে।
শ্রম সচিব আরও বলেন, বাণিজ্য বন্ধ রাখা উচিত নয়। প্রথমে দরকার মিয়ানমারের শান্তি। সেটি হলে সীমান্ত আগের রূপে ফিরে আসবে। মিয়ানমারে আমাদের জন্য বিকল্প বাণিজ্যের পথ খুলে যাওয়া উচিত বলে আমি বিশ্বাস করি।

শ্রমিক নেতা আলী আজগর মাঝি বলেন, স্থলবন্দরে বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেছি। বিশেষ করে, স্বাস্থ্যসেবাসহ দুর্ঘটনার শিকার শ্রমিকদের সহায়তা না পাওয়ার প্রসঙ্গটি বৈঠকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি শ্রম অধিকার আইন যেন লঙ্ঘন না হয়, সেদিকে সবার সতর্ক দৃষ্টি রাখতে বলা হয়েছে।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট